দেশজুড়ে

নোবিপ্রবিতে বাংলা দর্পণের ৬ষ্ঠ আসর অনুষ্ঠিত 

  প্রতিনিধি ৫ নভেম্বর ২০২৪ , ৬:৩১:০৪ প্রিন্ট সংস্করণ

নোবিপ্রবিতে বাংলা দর্পণের ৬ষ্ঠ আসর অনুষ্ঠিত 

নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (নোবিপ্রবি) ফটোগ্রাফি ক্লাবের উদ্যোগে জাতীয় আলোকচিত্র প্রদর্শনী ও প্রতিযোগিতা ‘বাংলা দর্পন : সিজন- ৬’ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

সোমবার (৪ নভেম্বর) নোবিপ্রবির কেন্দ্রীয় খেলার মাঠে দিনব্যাপী এই আয়োজন চলে। প্রদর্শনীতে প্রধান অতিথি হিসেবে ছিলেন নোবিপ্রবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ ইসমাইল। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রেজুয়ানুল হক, ভাষা শহীদ আব্দুস সালাম হলের প্রভোস্ট অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ হানিফ, শিক্ষা অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড.জাহাঙ্গীর সরকার এবং ক্লাবের উপদেষ্টা মো. ইফতেখার পারভেজ।প্রদর্শনীটির বিচারকের দায়িত্ব পালন করেন দেশের প্রখ্যাত আলোকচিত্রী কুদরত-এ-খুদা।

উপাচার্য প্রদর্শনীটি ঘুরে দেখে ছবিগুলোর শিল্পমান বিশ্লেষণ এবং ফটোগ্রাফারদের প্রশংসা করেন। তিনি বলেন, আমরা ক্যাম্পাসে যখন প্রবেশ করি তখন যেনো একটা বন্দি জায়গায় চলে আসি। আজকের আয়োজন খোলা আকাশের নিচে হওয়াতে সেটা আর মনে হচ্ছে না।এখানে যে ছবিগুলো ফুটিয়ে তোলা হয়েছে খুবই সুন্দর। বাইরে থেকে আসা অতিথিদের আমরা এখন থেকে বাচাই করা ক্যাম্পাসের সুন্দর ছবি দিয়ে সুস্বাগত জানাতে চাই৷ আগে ক্রেস্ট দিয়ে স্বাগত জানানোর প্রক্রিয়া থেকে বের হয়ে আসতে চাই। এখানে অনেক ছবি আছে যেগুলো ক্ষনিকের জন্য হলেও মনের মধ্যে খোরাক জোগায়। 

নোবিপ্রবি ফটোগ্রাফি ক্লাবের সভাপতি মেহেদী বলেন, আমরা জাতীয় পর্যায়ে সকল ফটোগ্রাফারের সৃজনশীল প্রতিভা তুলে ধরা, এছাড়া দেশের ইতিহাস, ঐতিহ্য, সংস্কৃতি ও প্রকৃতি সবার কাছে তুলে ধরাই আমাদের মূল লক্ষ্য। মানুষকে সারাজীবন কোন না কোন শিল্পের মধ্য দিয়ে যেতে হয়। মানুষের বেঁচে থাকাও একটা শিল্প। এই শিল্পের সাথে যখন পারিপার্শ্বিক অন্যান্য শিল্প জড়িত হয়, তখন মানুষের জীবন পরিপূর্ণ হয়ে উঠে”। 

তিনি আরো বলেন, এই পরিপূর্ণভা আনয়নে নোবিপ্রবি ফটোগ্রাফি ক্লাব বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের মাঝে ফটোগ্রাফি চর্চায় বদ্ধ পরিকর, একই সাথে নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় এবং দেশব্যাণী প্রতিভাবান ছবিপ্রেমি মানুষদের কাছে এক আবেগের নাম। 

“বাংলা দর্পন সিজন -৬”প্রতিযোগিতায় প্রথম পুরস্কার অর্জন করেন এম. সাইদ, দ্বিতীয় স্থান অধিকার করেন ওমর সাইদ অপু ও তৃতীয় স্থান অর্জন করেন বিধান চন্দ্র দাশ।

আরও খবর

Sponsered content