আবুল হাসেম পাইকগাছা :
পবিত্র মাহে রমজান শেষ দশকে, ঈদ উল ফিতর ঈদ যত ঘনিয়ে আসছে পরিবার পরিজন নিয়ে পবিত্র ঈদুল ফিতরের ঈদ পালনের জন্য খুলনার পাইকগাছা উপজেলার বাজারগুলোতে চলছে কেনাকাটার উৎসব। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতে ক্রেতারা তাদের সাধ ও সাধ্যের মধ্যে খুঁজছেন ঈদের পোশাক। কারোনাকালীন সময়ের চাইতে এবার ব্যবসা বেশ ভালো হবে বলেও মনে করছেন ব্যবসায়ীরা। আর ক্রেতারা বলছেন দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির প্রভাব পড়ছে ঈদের বাজারে।উপজেলার বিভিন্ন বাজারগুলোতে ক্রেতাদের উপস্থিতি জানান দিচ্ছে জমে উঠছে ঈদের কেনাকাটা। ঈদ মানে আনন্দ” ঈদ মানে চাই নতুন পোশাক। যার মধ্যে রয়েছে পাঞ্জাবী, শার্ট-প্যান্ট, জুতো, কসমেটিক্সসহ নিত্য প্রয়োজনীয় আরও অনেক কিছু। ক্রেতাদের কথা, ঈদের সময় কেনাকাটার মজাই আলাদা।
কসমেটিকস পণ্য বিক্রেতারা জানান, বেচাকেনা ক’দিন আগে একদমই ছিল না। আগের থেকে বর্তমানে বেচাকেনা বেশ বেড়েছে।ক্রেতাদের সঙ্গে আলাপকালে জানা গেছে, বিভিন্ন রেডিমেট কাপড় ও থ্রী পিসের দাম তুলনামূলকভাবে বেশী। তারা জানান দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির প্রভাব পড়েছে ঈদের বাজারে। অনেকেই দামের কারণে পছন্দের পোশাক কিনতে না পেরে বাড়ি ফিরে যাচ্ছেন। অনেকেই আবার ফুটপাত এবং হকার্স মার্কেট গুলোতে ভিড় করছেন। এই শ্রেণীর ক্রেতাদের মধ্যে রয়েছেন মধ্যবিত্ত ও স্বল্পআয়ের মানুষেরা।
বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা গেছে, ঈদকে সামনে রেখে নিত্য নতুন ডিজাইনের পোশাক নিয়ে নিজেদের সাজিয়ে নিয়েছে উপজেলার ছোট বড় দোকানগুলো। স্বল্প আয়ের মানুষদের ভরসাস্থল ফুটপাতের ব্যবসায়ীরা পিছিয়ে নেই জামা কাপড় জুতো স্যান্ডেল নিয়ে। জরি পাথর কাঁচ চুমকীর কাজ করা জমকালো পোশাক শোভা পাচ্ছে দোকানগুলোয়। পৌরসদরে ফজলু ক্লাথ পরিচালক বলেন বিগত বছরের চেয়ে ত্রুেতারদের আনাগুনা বেসি, তবে দ্রব্যমূল্য সহ নির্ত প্রয়োজনীয় জিনিষের দাম বেড়েছে যে কারনে ত্রুেতাদের চাহিদা কম দেখা যাচ্ছে। তবে গত বছরের চেয়ে কেনা বেচা হবে। এছাড়াও অনেকেই পছন্দের কাপড় কিনে ভিড় জমাচ্ছেন দর্জিবাড়ি ও পছন্দের টেইলার্স, পৌরসদরের সানমুন টেইলার্স এন্ড ফ্যাশান প্রোঃ শেখ মাসুদুর রহমান বলেন আমাদের এ বছর ত্রুেতাদের অডার খুবই কম, মানুষের পৌর সদরে অডার তেমন আসেনা, কোরবানি সময় কিছুটা বেসি অডার হয়। শেষের কয়দিনে অডার হয়ে থাকে।