প্রতিনিধি ১০ নভেম্বর ২০২৪ , ৭:২৩:৩৬ প্রিন্ট সংস্করণ
সোনালী লাইফ ইন্সুরেন্স কোম্পানির চান্দুরা মেট্রো অফিসের প্রথম প্রিমিয়াম ১১০০ টাকা জমা দেওয়ার পর ২য় প্রিমিয়াম মেয়াদ উত্তীনের গ্রেসপিরিয়ডের চার দিন আগে মৃত্যুবরণ করায় কোম্পানির পক্ষ থেকে কোম্পানির পলিসির মৃত্যু দাবি নিষ্পত্তি করা হয়েছে।
পলিসি হোল্ডার ছিলেন, বিজয়নগর উপজেলার খাদুরাইল গ্রামের হারুন মিয়ার স্ত্রী মোছাঃ আরশ বানু। সে ১০ বছর মেয়াদের ১১০০ টাকার একটি বীমা গ্রহন করেছিলেন। সেই বিমার একটি মাত্র প্রিমিয়াম জমা দেওয়ার পর অসুস্থ হয়ে, চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন। তাহার মৃত্যুতে সোনালী লাইফ ইন্সুইরেন্স কোম্পানি ৯৮,৮০০ টাকা মৃত্যুদাবী পরিশোধ করেন।
৯ নভেম্বর শনিবার বিকালে সোনালী লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানির চান্দুরা মেট্রো অফিসের হলরুমে চেক হস্তান্তর অনুষ্ঠানের উপস্থিত ছিলেন, সোনালী লাইফ ইন্সুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের ব্রাঞ্চ ম্যানেজার মোঃ খাইরুল আলম জুয়েল, চান্দুরা মেট্রোর ইউনিট ম্যানেজার, মোঃ কামরুল আলম সোহেল, আশহাব উদ্দিন, সাইফুল ইসলাম আবির, শামিমুল হক বাপ্পি, নার্গিস আক্তার, ফিনানসিয়াল এসোসিয়েট, মামুন মিয়া,আলফু মিয়া, সুমন মিয়া, তানভীর হোসেন, আয়ুব খাঁন, আরজিনা আক্তার, নুরজাহান আক্তার, বুশরা সুলতানা মুক্তা শতাধিক কর্মী ও গ্রাহক।
সোনালী লাইফ ইন্সুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের ব্রাঞ্চ ম্যানেজার মোঃ খায়রুল আলম জুয়েল উপস্থিত সকলের উদ্দেশ্যে বলেন, সোনালী লাইফ ইন্সুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড শতভাগ ডিজিটাল ও কথা ও কাজে বিশ্বাসী, তাই আমাদের এই কোম্পানিতে কোন কাজ পেন্ডিং থাকে না। বিশেষ করে অন্যান্য কোম্পানির তুলনায় আমরা সময়মতো দাবিগুলো পূরণ করে থাকি। তারই ধারাবাহিকতায় মৃত্যু দাবি চেক কাগজপত্র জমাদানের সর্বোচ্চ ৭ দিনের মধ্যে গ্রাহকের নমীনীর একাউন্টে টাকা পৌছে যায়। এটা আমাদের ব্রাঞ্চের দ্বিতীয় মৃত্যু দাবি আদায় করা হলো।