দেশজুড়ে

আশুলিয়ায় চাঁদা না দেয়ায় ভাংচুর, লুটপাট, আটক-২

  আশুলিয়া (ঢাকা) প্রতিনিধিঃ ৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩ , ৫:৪০:০৬ প্রিন্ট সংস্করণ

আশুলিয়ায় চাঁদা না দেয়ায় ভাংচুর, লুটপাট, আটক-২

ঢাকার আশুলিয়ায় দাবিকৃত ৭০ লাখ টাকা না দেওয়ায় নির্মাণাধীন বাউন্ডারি ওয়াল ও পূর্বে নির্মিত বাউন্ডারি ওয়াল ভাংচুর এবং নির্মাণ সমগ্রী লুটপাটের অভিযোগ পাওয়া গেছে। ঘটনায় দুইজনকে আটক করে পুলিশ। এ ঘটনায় আশুলিয়া থানায় পৃথক দুটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।

মামলার এজাহার থেকে জানা যায় যে, শিল্পাঞ্চল আশুলিয়া থানাধীন গোমাইল সাকিনস্থ দিয়াখালী মৌজার আরএস ২১০৮ নং দাগে এবং বিআরএস ১৭৩৯৩ দাগে ১৩৮ শতাংশ জমি ক্রয় সূত্রে মমতাজ উদ্দিন ভুইয়া ও তার ছেলে তারেক রাফি ভুইয়া মালিক হয়ে দীর্ঘদিন ধরে শান্তিপূর্ণভাবে বসবাস করছেন।

পরে ওই জমি স্থানীয় হাজী মো: মঞ্জুরুল ইসলাম মন্ডলের নিকট বায়না করেন। জমিটি কেনার পর থেকে দখলে নিতে একই এলাকার ভুমিদস্যু মো: ইব্রাহিম ও আবু বকর ৭০ লাখ টাকা চাঁদা দাবী করেন। তাদের দাবীকৃত চাঁদা দিতে অস্বীকার করলে নানা হুমকি দিতে থাকে।

সম্প্রতি ওই জমিতে নির্মাণ কাজ করতে গেলে প্রথমে গত ১৭ আগস্ট ২০২৩ইং তারিখ সকালে  স্থানীয় জয়নাল মোল্লার ছেলে ভুমিদস্যু মো: ইব্রাহিম (২৫) ও আবু বকর (৩৭), আফাজ উদ্দিনের ছেলে জহিরুল ইসলাম (৪০), গিয়াস উদ্দিনের ছেলে বিল্লাল (৪৮) ও মগা (৪৫)সহ অজ্ঞাতনামা আরো ১০/১২জন চাঁদা না দেওয়ায় নির্মাণ কাজ চলাকালীন অবস্থায় লোহার রড, লাঠি, ছ্যান ইত্যাদি অস্ত্রসস্ত্র নিয়ে হামলা চালায় এবং নব নির্মিত বাউন্ডারি ওয়াল ও পূর্বে নির্মিত বাউন্ডারি ওয়াল ভাংচুর করে।

এসময় বাঁধা দিতে গেলে জমির কেয়ারটেকার কিরণ ও লেবারদের মারধর করে। এসময় লেবারদের বিল বাবদ রাখা ২০ হাজার টাকা এবং ৭ লক্ষাধিক টাকার রড ও সিমেন্ট নিয়ে যায়। ওই ঘটনায় ১৯ আগষ্ট তারেক রাফির চাচা বাদী হয়ে আশুলিয়া থানায় ১৩জনকে আসামী করে একটি মামলা (নং ৩৮) দায়ের করেন। মামলা করার পরে আরো বেপরোয়া হয়ে যায় তারা।

ওই দিন পুনরায় আবার হামলা চালিয়ে মারধর সহ লুটপাট করে। এঘটনায় ২৩ আগস্ট ২০২৩ তারিখে হাজী মো: মঞ্জুরুল ইসলাম মন্ডল বাদী হয়ে ১৬জনকে আসামী করে আশুলিয়া থানায় একটি মামলা (নং ৫৩) দায়ের করেন। এঘটনায় পুলিশ ইব্রাহিম ও জহিরুল ইসলামকে আটক করে আদালতে পাঠায়। পরে সেখান থেকে জমিনে বের হয়ে ফের আরো বেপরোয়া হয়ে উঠে তারা। তাদেরকে ৭০ লাখ টাকা চাঁদা না দিলে সমস্ত জমি দখলে নিয়ে নিবে এবং জানমালের ক্ষতি করবে বলে বেড়াচ্ছে।  

এছাড়াও আবু বকর ও ইব্রাহিম গংদের বিরুদ্ধে ২০১৯ সালে বিজ্ঞ চীফ জুডিশিয়াল হাকিম আদালতে সিআর মামলা নং ১১৯/২০১৯ এবং জিআর মামলা নং ৪৯৩/১৯ মামলা রয়েছে।

এব্যাপারে মামলার বাদী হাজী মো: মঞ্জুরুল ইসলাম বলেন, বিষয়টা নিয়ে স্থানীয় ইউপি মেম্বারের অফিসেও বসা হয়েছে। সেখানেও তারা ৭০ লাখ টাকা দাবী করেছিল। মেম্বার সাহেব কিন্তু তখন তাদের কাগজপত্র থাকলে দলিল করে দিতে বলেছিল। কিন্তু ওই জমির কোন কাগজপত্র তাদের নেই। এরপরেও ৭০ লাখ টাকা দিতে হবে, নয়তো জমিতে কাজ করতে দিবে না। 

আশুলিয়া থানার এসআই এমদাদ হোসেন জানান, এঘটনায় দুইজন আসামী আটক করে আদালতে পাঠানো হয়েছে। বাকী আসামীরা সম্ভবত জামিনে রয়েছে। ঝামেলা করে টাকা দাবী করাই তাদের কাজ। 

ঢাকার আশুলিয়ায় দাবীকৃত ৭০ লাখ টাকা না দেওয়ায় নির্মাণাধীন বাউন্ডারি ওয়াল ও পূর্বে নির্মিত বাউন্ডারি ওয়াল ভাংচুর এবং নির্মাণ সমগ্রী লুটপাটের অভিযোগ পাওয়া গেছে। ঘটনায় দুইজনকে আটক করে পুলিশ। এঘটনায় আশুলিয়া থানায় পৃথক দুটি মামলা দায়ের হয়েছে।

মামলার এজাহার থেকে জানা যায়, শিল্পাঞ্চল আশুলিয়া থানাধীন গোমাইল সাকিনস্থ দিয়াখালী মৌজার আরএস ২১০৮ নং দাগে এবং বিআরএস ১৭৩৯৩ দাগে ১৩৮ শতাংশ জমি ক্রয় সূত্রে মমতাজ উদ্দিন ভুইয়া ও তার ছেলে তারেক রাফি ভুইয়া মালিক হয়ে দীর্ঘদিন ধরে শান্তিপূর্ণভাবে বসবাস করছেন। পরে ওই জমি স্থানীয় হাজী মো: মঞ্জুরুল ইসলাম মন্ডলের নিকট বায়না করেন। জমিটি কেনার পর থেকে দখলে নিতে একই এলাকার ভুমিদস্যু মো: ইব্রাহিম ও আবু বকর ৭০ লাখ টাকা চাঁদা দাবী করেন। তাদের দাবীকৃত চাঁদা দিতে অস্বীকার করলে নানা হুমকি দিতে থাকে। সম্প্রতি ওই জমিতে নির্মাণ কাজ করতে গেলে প্রথমে গত ১৭ আগস্ট ২০২৩ইং তারিখ সকালে  স্থানীয় জয়নাল মোল্লার ছেলে ভুমিদস্যু মো: ইব্রাহিম (২৫) ও আবু বকর (৩৭), আফাজ উদ্দিনের ছেলে জহিরুল ইসলাম (৪০), গিয়াস উদ্দিনের ছেলে বিল্লাল (৪৮) ও মগা (৪৫)সহ অজ্ঞাতনামা আরো ১০/১২জন চাঁদা না দেওয়ায় নির্মাণ কাজ চলাকালীন অবস্থায় লোহার রড, লাঠি, ছ্যান ইত্যাদি অস্ত্রসস্ত্র নিয়ে হামলা চালায় এবং নব নির্মিত বাউন্ডারি ওয়াল ও পূর্বে নির্মিত বাউন্ডারি ওয়াল ভাংচুর করে। এসময় বাঁধা দিতে গেলে জমির কেয়ারটেকার কিরণ ও লেবারদের মারধর করে। এসময় লেবারদের বিল বাবদ রাখা ২০ হাজার টাকা এবং ৭ লক্ষাধিক টাকার রড ও সিমেন্ট নিয়ে যায়। ওই ঘটনায় ১৯ আগষ্ট তারেক রাফির চাচা বাদী হয়ে আশুলিয়া থানায় ১৩জনকে আসামী করে একটি মামলা (নং ৩৮) দায়ের করেন। মামলা করার পরে আরো বেপরোয়া হয়ে যায় তারা। ওই দিন পুনরায় আবার হামলা চালিয়ে মারধর সহ লুটপাট করে। এঘটনায় ২৩ আগস্ট ২০২৩ তারিখে হাজী মো: মঞ্জুরুল ইসলাম মন্ডল বাদী হয়ে ১৬জনকে আসামী করে আশুলিয়া থানায় একটি মামলা (নং ৫৩) দায়ের করেন। এঘটনায় পুলিশ ইব্রাহিম ও জহিরুল ইসলামকে আটক করে আদালতে পাঠায়। পরে সেখান থেকে জমিনে বের হয়ে ফের আরো বেপরোয়া হয়ে উঠে তারা। তাদেরকে ৭০ লাখ টাকা চাঁদা না দিলে সমস্ত জমি দখলে নিয়ে নিবে এবং জানমালের ক্ষতি করবে বলে বেড়াচ্ছে।  

এছাড়াও আবু বকর ও ইব্রাহিম গংদের বিরুদ্ধে ২০১৯ সালে বিজ্ঞ চীফ জুডিশিয়াল হাকিম আদালতে সিআর মামলা নং ১১৯/২০১৯ এবং জিআর মামলা নং ৪৯৩/১৯ মামলা রয়েছে।

এব্যাপারে মামলার বাদী হাজী মো: মঞ্জুরুল ইসলাম বলেন, বিষয়টা নিয়ে স্থানীয় ইউপি মেম্বারের অফিসেও বসা হয়েছে। সেখানেও তারা ৭০ লাখ টাকা দাবী করেছিল। মেম্বার সাহেব কিন্তু তখন তাদের কাগজপত্র থাকলে দলিল করে দিতে বলেছিল। কিন্তু ওই জমির কোন কাগজপত্র তাদের নেই। এরপরেও ৭০ লাখ টাকা দিতে হবে, নয়তো জমিতে কাজ করতে দিবে না। 

আশুলিয়া থানার এসআই এমদাদ হোসেন জানান, এঘটনায় দুইজন আসামী আটক করে আদালতে পাঠানো হয়েছে। বাকী আসামীরা সম্ভবত জামিনে রয়েছে। ঝামেলা করে টাকা দাবী করাই তাদের কাজ। 

আরও খবর

Sponsered content

Powered by