ঢাকা

ভোটাধিকার পুনরুদ্ধারের দাবীতে গাজীপুরে বিএনপির বিক্ষোভ মিছিল

  প্রতিনিধি ৩০ ডিসেম্বর ২০২০ , ২:৫৬:৪১ প্রিন্ট সংস্করণ

গাজীপুর প্রতিনিধি:

গণতন্ত্র হত্যা দিবস আখ্যা দিয়ে ভোটাধিকার পুনরুদ্ধারের দাবীতে গাজীপুরে মহানগর বিএনপি বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সভা করেছেন। কেন্দ্রীয় কর্মসূচীর অংশ হিসেবে বুধবার সকালে মহানগর বিএপির সহসভাপতি অ্যাডভোকেট মেহেদী হাসান এলিস ও সাংগঠনিক সম্পাদক ভিপি জয়নাল আবেদীন তালুকদারের নের্তৃত্বে শহরের জোরপুকুর এলাকায় মিছিল শেষে বটতলায় প্রতিবাদ সভা করেন।

মিছিলে অংশ নেন বীর মুক্তিযোদ্ধা এস কে জবিউল্লাহ, মহানগর বিএনপির শিশু বিষয়ক সম্পাদক নূর মোহাম্মদ, সদস্য সাইদুল আলম জুয়েল, মহানগর শ্রমিক দলের সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলাম, স্বেচ্ছাসেবক দলের মহানগর সহসভাপতি আরিফুর রহমান চৌধুরী কামরুল, মহানগর যুবদলের যুগ্মসম্পাদক সোহেল রানা, শহীদুজ্জামান সরকার, ছাত্রদল নেতা রোহানুজ্জামান শুক্কুর, ভাওয়াল বদরে আলম সরকারি কলেজ শাখা ছাত্রদলের আহবায়ক সাইফুল ইসলাম শামীম, কাজী আজিম উদ্দিন কলেজ শাখা ছাত্রদলের আহবায়ক ইবনে সিনা তোহা, সাব্বির আহমেদ, সাইজ উদ্দিন, শেখ মাসুদ ও মো: আশরাফ উদ্দিন সহ শতাধিক নেতা- কর্মী উপস্থিত ছিলেন।

প্রতিবাদ সভায় বক্তারা বলেন, আওয়ামী লীগের অধীনে সুষ্ঠ নির্বাচন হতে পারেনা। ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর ভোটের আগের রাতে সীল মেরেছে। আন্দোলনের মাধ্যমে বিএনপি ভোটাধিকার পুনরুদ্ধারের ঘোষণা করেন। সভায় বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবী, তারেক রহমানের মামলা প্রত্যাহার এবং নির্বাচন কমিশনের পদত্যাগ দাবী করেন।

আরও খবর

Sponsered content

আজও বিক্ষোভ করছেন দেশে আটকে পড়া সৌদি প্রবাসীরা

কাহালুতে  বিনামূল্যে সবজি বীজ বিতরণের উদ্বোধন

সেনাবাহিনীর সাবেক মেজর সিনহার মৃত্যুর পর ৩ জনের সঙ্গে ফোনে কথা বলেন তৎকালীন বাহারছড়া তদন্ত কেন্দ্রের প্রধান লিয়াকত। এরমধ্যে ওসি ও এসপিও রয়েছে। হত্যার বিষয়ে কথা হলেও মাদক বা অস্ত্র উদ্ধারের কোন তথ্য ফোনালাপে পাওয়া যায়নি। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী জানিয়েছেন, ঘটনায় এসপির সংশ্লিষ্টতা পাওয়া গেলে তাকেও আনা হবে আইনের আওতায়। টেকনাফে পুলিশের গুলিতে সেনাবাহিনীর সাবেক মেজর সিনহা নিহত হওয়ার পর বেরিয়ে আসছে চাঞ্চল্যকর তথ্য। ঘটনা তদন্তে কাজ করছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের তদন্ত কমিটি। জানা গেছে, ৩১ জুলাই রাত ৯টা ৩০ মিনিটে তৎকালীন বাহারছড়া তদন্ত কেন্দ্রের প্রধান লিয়াকত তার ব্যক্তিগত মোবাইল থেকে তৎকালীন টেকনাফ থানার ওসি প্রদীপের অফিসিয়াল নম্বরে ফোন করেন। তিন মিনিট কথা বলেন তারা। এরপর ৯ টা ৩৩ মিনিটে মালখানার ইনচার্জ কনস্টেবল আরিফের ব্যক্তিগত নম্বরে ফোন করেন। তার সাথে ১ মিনিট কথা বলেন। এরপর ৯টা ৩৪ মিনিটে কক্সবাজারের পুলিশ সুপারের ব্যক্তিগত নম্বরে ফোন করেন লিয়াকত। সেখানে তাদের কথা হয় তিন মিনিট। কথোপকথনে লিয়াকত ঘটনা সম্পর্কে এসপিকে জানান। কিন্তু সেখানে মাদক ও অস্ত্র পাওয়ার কোন কথা উল্লেখ করেননি। এরপর ওসি প্রদীপ কুমার দাসের সাথে কথা হয় এসপির। এ বিষয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী জানান, ঘটনাটি তদন্ত হচ্ছে। ঘটনায় এসপির সংশ্লিষ্টতা পাওয়া গেলে তাকেও আইনের আওতায় আনা হবে। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘এসপির নাম যদি আসে আমরা দেখবো, যার নাম আসে দেখবো। আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কাউকেই ছাড় দিবেন না।’ তিনি আরো বলেন, ‘সাবেক মেজর সিনহার মৃত্যুর ঘটনা তদন্তে যারাই দোষী সাব্যস্ত হবে, তাদেরকে বিচারের আওতায় আনা হবে। তদন্তের মধ্যে যারা দোষী সাব্যস্ত হবেন কিংবা যারা দোষ করেছেন বলে প্রমাণিত হবে তাদের তদন্ত রিপোর্ট অনুযায়ী তাদের তাদের বিচার করা হবে।’ গত ৩১ জুলাই রাতে শামলাপুরের একটি পাহাড়ি এলাকায় শুটিং শেষে ফেরার পথে তল্লাশির সময় পুলিশের গুলিতে নিহত হন সেনাবাহিনীর সাবেক মেজর সিনহা।

সিরাজগঞ্জে ফেন্সিডিলসহ মাদক ব্যবসায়ী আটক

মাদারীপুরে শেখ হাসিনার উপহার সামগ্রী বিতরণ

ঠাকুরগাঁওয়ের রামপুরে ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

Powered by