ঢাকা

বইমেলার তারিখ নির্ধারণের বৈঠক শুরু

  প্রতিনিধি ১৭ জানুয়ারি ২০২১ , ১২:১৪:২৩ প্রিন্ট সংস্করণ

বইমেলার তারিখ নির্ধারণের বৈঠক শুরু

ভোরের দর্পণ ডেস্কঃ

২০২১ সালের অমর একুশে বইমেলার তারিখ নির্ধারণের বৈঠক শুরু হয়েছে। যাতে সংস্কৃতি বিষয় মন্ত্রণালয়, মেলার আয়োজক প্রতিষ্ঠান বাংলা একাডেমির ঊর্ধ্বতনদের পাশাপাশি প্রকাশকদের প্রতিনিধি উপস্থিত রয়েছেন।

ধারণা করা হচ্ছে, এ বৈঠকে ২০২১ সালের অমর একুশে বইমেলার তারিখ নির্ধারণ করা হবে।রোববার (১৭ জানুয়ারি) বেলা সাড়ে ১১টায় বাংলা একাডেমির শহিদ মুনীর চৌধুরী সভাকক্ষে এ বৈঠক শুরু হয়।

বৈঠকে উপস্থিত রয়েছেন সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ, সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব বদরুল আরেফীন, বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক হাবীবুল্লাহ সিরাজী, মেলা পরিচালনা কমিটির সদস্য সচিব ড. জালাল আহমেদ, বাংলাদেশ পুস্তক প্রকাশক ও বিক্রেতা সমিতির সভাপতি আরিফ হোসেন, বাংলাদেশ জ্ঞান ও সৃজনশীল প্রকাশক সমিতির সভাপতি ফরিদ আহমেদ প্রমুখ।

রোববার বৈঠক শেষে দুপুর ২টায় একাডেমির কবি শামসুর রাহমান সেমিনার কক্ষে সংবাদ সম্মেলনে আনুষ্ঠানিকভাবে মেলার তারিখ ঘোষণা হতে পারে।

গত ১০ ডিসেম্বর বইমেলার আয়োজক প্রতিষ্ঠান বাংলা একাডেমির নির্বাহী পরিষদের বৈঠকে ২০২১ সালের অমর একুশে গ্রন্থমেলা সাময়িকভাবে স্থগিত করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। সেই সঙ্গে করোনা পরিস্থিতি বিবেচনায় ভার্চ্যুয়ালি বইমেলার আয়োজনেরও সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

গণমাধ্যমে এ খবর প্রকাশিত হওয়ার পর থেকেই ক্ষোভ প্রকাশ করেন লেখক-সাহিত্যিকরা। বাংলা একাডেমির এ সিদ্ধান্তকে ‘একতরফা’ ও ‘স্বেচ্ছাচারী’ বলে গণমাধ্যমে বিবৃতি দেন প্রকাশকরা।

এর পরিপ্রেক্ষিতে ১৩ ডিসেম্বর সকালে বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক হাবীবুল্লাহ সিরাজীর সঙ্গে বৈঠকে বসেন প্রকাশকদের দুই সমিতি-বাংলাদেশ পুস্তক প্রকাশক ও বিক্রেতা সমিতি এবং বাংলাদেশ জ্ঞান ও সৃজনশীল প্রকাশক সমিতির নেতারা।

বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয়, ভার্চ্যুয়ালি নয়, শারীরিক উপস্থিতিতেই আয়োজিত হবে ২০২১ সালের অমর একুশে গ্রন্থমেলা। তবে প্রথা অনুযায়ী, পহেলা ফেব্রুয়ারি থেকে এবারের বইমেলা শুরু হচ্ছে না। এজন্য প্রকাশকদের কাছ থেকে প্রস্তাব চাওয়া হয় বাংলা একাডেমির পক্ষ থেকে। এ সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে ১৫ ডিসেম্বর শারীরিক উপস্থিতিতে ১৮ ফেব্রুয়ারি থেকে ১৭ মার্চ পর্যন্ত মাসব্যাপী অমর একুশে বইমেলা আয়োজনের জন্য বাংলা একাডেমিকে লিখিত প্রস্তাব দেয় প্রকাশকদের দুই সংগঠন বাংলাদেশ পুস্তক প্রকাশক ও বিক্রেতা সমিতি এবং বাংলাদেশ জ্ঞান ও সৃজনশীল প্রকাশক সমি

আরও খবর

Sponsered content