চট্টগ্রাম

চট্টগ্রামে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসহ স্থাপনা দখলমুক্ত করার দাবিতে মানববন্ধ

  প্রতিনিধি ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪ , ৬:৫৫:৫৬ প্রিন্ট সংস্করণ

চট্টগ্রামে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসহ স্থাপনা দখলমুক্ত করার দাবিতে মানববন্ধ

চট্টগ্রাম নগরীর বায়েজীদ থানাধীন হিলভিউ এলাকায় আওয়ামী লীগ নামধারী এক ভূমিদস্যুর কবল থেকে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসহ বিভিন্ন স্থাপনা দখল মুক্ত করতে মানববন্ধন ও গণ-সমাবেশ করেছে এলাকার সাধারণ জনগণ।

মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, আলিনগর এলাকায় অবস্থিত ফোরকানিয়া মাদ্রাসা, বয়স্ক শিক্ষা কেন্দ্র, প্রাথমিক শিক্ষা কেন্দ্র, লাশ ধোয়ার ঘর, সমাজ কল্যাণ ক্লাব, সামাজিক বিশুদ্ধ পানি সরবরাহের ট্যাংক, সামাজিক বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান এবং দোকান-পাট দীর্ঘদিন যাবৎ আওয়ামী লীগের ছত্রছায়ায় দলের নাম ভাঙ্গিয়ে মফিজ চাঁন নামের একজন ভূমিদস্যু জবরদখল করে রাখে। শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর ভূমিদস্যু মফিজ চাঁন আত্মগোপনে গেলেও তার অনুসারীরা এলাকায় দাপিয়ে বেড়াচ্ছে বীরদর্পে। তাদের কাছ থেকে এসব প্রতিষ্ঠান দখলমুক্ত করা সময়ের দাবি বলে বক্তারা উল্লেখ করেন।

সমাবেশে আলীনগর শ্রমজীবী সমবায় সমিতির সভাপতি বশির সওদাগর ও আলিনগর শ্রমজীবী সমবায় সমিতির সাধারণ সম্পাদক আবু তাহেরসহ আরও অনেকে বক্তব্য রাখেন। এতে উপস্থিত ছিলেন সাত্তার সওদাগর, জাকির হোসেন খান, বিবি সাফিয়া, নুরজাহান বেগমসহ ওই এলাকার আপামর জনগণ।

আরও খবর

Sponsered content

করোনায় বেড়েছে শনাক্তের হার

মসজিদের টাকা আত্মসাতের অভিযোগে এলাকাবাসীর মানববন্ধন-বিক্ষোভ

সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিত করতে মিরসরাইয়ের ৩১ হাটবাজার স্থানান্তর

সৎ মাকে হত্যা দায়ের ছেলের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

সেনাবাহিনীর সাবেক মেজর সিনহার মৃত্যুর পর ৩ জনের সঙ্গে ফোনে কথা বলেন তৎকালীন বাহারছড়া তদন্ত কেন্দ্রের প্রধান লিয়াকত। এরমধ্যে ওসি ও এসপিও রয়েছে। হত্যার বিষয়ে কথা হলেও মাদক বা অস্ত্র উদ্ধারের কোন তথ্য ফোনালাপে পাওয়া যায়নি। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী জানিয়েছেন, ঘটনায় এসপির সংশ্লিষ্টতা পাওয়া গেলে তাকেও আনা হবে আইনের আওতায়। টেকনাফে পুলিশের গুলিতে সেনাবাহিনীর সাবেক মেজর সিনহা নিহত হওয়ার পর বেরিয়ে আসছে চাঞ্চল্যকর তথ্য। ঘটনা তদন্তে কাজ করছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের তদন্ত কমিটি। জানা গেছে, ৩১ জুলাই রাত ৯টা ৩০ মিনিটে তৎকালীন বাহারছড়া তদন্ত কেন্দ্রের প্রধান লিয়াকত তার ব্যক্তিগত মোবাইল থেকে তৎকালীন টেকনাফ থানার ওসি প্রদীপের অফিসিয়াল নম্বরে ফোন করেন। তিন মিনিট কথা বলেন তারা। এরপর ৯ টা ৩৩ মিনিটে মালখানার ইনচার্জ কনস্টেবল আরিফের ব্যক্তিগত নম্বরে ফোন করেন। তার সাথে ১ মিনিট কথা বলেন। এরপর ৯টা ৩৪ মিনিটে কক্সবাজারের পুলিশ সুপারের ব্যক্তিগত নম্বরে ফোন করেন লিয়াকত। সেখানে তাদের কথা হয় তিন মিনিট। কথোপকথনে লিয়াকত ঘটনা সম্পর্কে এসপিকে জানান। কিন্তু সেখানে মাদক ও অস্ত্র পাওয়ার কোন কথা উল্লেখ করেননি। এরপর ওসি প্রদীপ কুমার দাসের সাথে কথা হয় এসপির। এ বিষয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী জানান, ঘটনাটি তদন্ত হচ্ছে। ঘটনায় এসপির সংশ্লিষ্টতা পাওয়া গেলে তাকেও আইনের আওতায় আনা হবে। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘এসপির নাম যদি আসে আমরা দেখবো, যার নাম আসে দেখবো। আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কাউকেই ছাড় দিবেন না।’ তিনি আরো বলেন, ‘সাবেক মেজর সিনহার মৃত্যুর ঘটনা তদন্তে যারাই দোষী সাব্যস্ত হবে, তাদেরকে বিচারের আওতায় আনা হবে। তদন্তের মধ্যে যারা দোষী সাব্যস্ত হবেন কিংবা যারা দোষ করেছেন বলে প্রমাণিত হবে তাদের তদন্ত রিপোর্ট অনুযায়ী তাদের তাদের বিচার করা হবে।’ গত ৩১ জুলাই রাতে শামলাপুরের একটি পাহাড়ি এলাকায় শুটিং শেষে ফেরার পথে তল্লাশির সময় পুলিশের গুলিতে নিহত হন সেনাবাহিনীর সাবেক মেজর সিনহা।

ঠাকুরগাঁওয়ে বিনামূল্যে সবজি বীজ বিতরণ