প্রতিনিধিদলের কয়েকজন সদস্য নাম প্রকাশ না করে জানান, বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে ভাসানচরে রোহিঙ্গাদের বসবাসের জন্য যে ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে তা বেশ আকর্ষণীয় ও টেকসই মনে হয়েছে। অন্তত প্রতিটি ক্যাম্প থেকে কিছু কিছু রোহিঙ্গা পরিবার যাতে ভাসানচরে যেতে রাজি হয় তা বোঝানোর চেষ্টা চালাবেন তারা। প্রতিনিধিদলের সদস্যরা জানান, সফরের দ্বিতীয় দিন সোমবার সকাল ৯টা থেকে বেলা ১২টা পর্যন্ত ভাসানচরে গরু, ছাগল, মুরগির খামার ঘুরে দেখেছি। ভাসানচরের চারপাশের বাঁধে হেঁটেছি। দুদিন ভাসানচরে ঘুরে, দেখে মনে হলো, সেখানে রোহিঙ্গাদের জন্য সরকারের গড়ে তোলা অবকাঠামোগুলো মজবুত ও সুন্দর। সেখানকার পরিবেশ, অবকাঠামো ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা তাদের পছন্দ হয়েছে। প্রতিনিধি দলে দুজন মহিলা সদস্যও ছিলেন। প্রসঙ্গত, উখিয়া ও টেকনাফের রোহিঙ্গা ক্যাম্পগুলো থেকে প্রায় এক লাখ রোহিঙ্গাকে ভাসানচরে স্থানান্তরিত করার পরিকল্পনা আছে সরকারের।