ক্রিকেট

চ্যাম্পিয়নদের হারিয়ে বাংলাদেশের জয়ের ইতিহাস

  প্রতিনিধি ৯ মার্চ ২০২৩ , ৮:০৫:০৫ প্রিন্ট সংস্করণ

তিন ম্যাচ টি-টোয়েন্টি সিরিজের প্রথমটিতে ইংল্যান্ডকে উড়িয়ে শুভসূচনা করেছে বাংলাদেশ। ৬ উইকেটের এই জয়ে ইতিহাসও গড়ল টাইগাররা। ২০ ওভারের ফরম্যাটে প্রথমবার ইংলিশদের হারাল তারা। যদিও টি-টোয়েন্টিতে মাত্র দ্বিতীয়বার বর্তমান বিশ্ব চ্যাম্পিয়নদের মুখোমুখি হয়েছে বাংলাদেশ।

আজ বৃহস্পতিবার চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে বিকেল ৩টায় খেলতে নামে দুদল। যেখানে প্রথমে ব্যাট করতে নামা ইংল্যান্ড জস বাটলারের হাফসেঞ্চুরিতে নির্ধারিত ২০ ওভার শেষে ৬ উইকেট হারিয়ে ১৫৬ রান করে। জবাবে ব্যাট করতে নেমে নাজমুল হোসেন শান্তর ফিফটিতে দারুণ জয় পায় স্বাগতিকরা। ৪ উইকেট হারিয়ে ও ১২ বল বাকি থাকতে জয়ের বন্দরে পৌঁছে যায়।

১৫৭ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে ভালো শুরু পায় বাংলাদেশ। উদ্বোধনী জুটিতে ৩.৩ ওভারের ৩৩ রান তোলেন রনি তালুকদার ও লিটন দাস। তবে চতুর্থ ওভারে আদিল রশিদের বলে বোল্ড হন দীর্ঘ দিন পর জাতীয় দলে ফেরা রনি। ১৪ বলে ৪টি চারে ২১ রান করেন তিনি। পরের ওভারেই জোফরা আর্চারের শিকার হন লিটন। ব্যক্তিগত ১২ রানে তুলে মারতে গিয়ে ক্রিস ওকসের ক্যাচ হন তিনি।  

তৃতীয় উইকেট জুটিতে ৩৯ বলে ঝড়ো ৬৫ রান তোলেন নাজমুল হোসেন শান্ত ও অভিষিক্ত তৌহিদ হৃদয়। দলীয় ১২তম ওভারে টি-টোয়েন্টি ক্যারিয়ারের তৃতীয় হাফসেঞ্চুরির দেখা পান শান্ত। তিনি ২৭ বলে ফিফটি করেন। তবে সেই ওভারেই মঈন আলীর বলে তুলে মারতে গিয়ে স্যাম কারেনকে ক্যাচ দেন হৃদয়। তিনি ১৭ বরে ২টি চার ও একটি ছক্কায় ২৪ করেন। পরের ওভারে মার্ক উডের বলে বোল্ড হন শান্ত। তিনি ৩০ বলে ৮টি চারে ৫১ রানের দারুণ ইনিংস খেলেন।

এরপর অবশ্য আর কোনো বিপদ হতে দেননি অধিনায়ক সাকিব আল হাসান ও আফিফ হোসেন। পঞ্চম উইকেট জুটিতে তারা ৩৪ বলে ৪৬ রান করে অপরাজিত থেকেই দলকে জয় পাইয়ে দেন। সাকিব ২৪ বলে ৬টি চারে ৩৪ ও আফিফ ১৫ রানে অপরাজিত থাকেন।

ইংলিশ বোলার আর্চার, রশিদ, উড ও আলী একটি করে উইকেট দখল করেন।

এর আগে টস হেরে ইংলিশরা প্রথমে ব্যাট করতে নেমে ঝড়ো শুরু পায়। উদ্বোধনী জুটিতে ১০ ওভারে ৮০ রান তোলে তারা। অবশেষে স্বাগতিকদের ব্রেক থ্রু এনে দেন নাসুম আহমেদ। দশম ওভারের শেষ বলে ওপেনার ফিল সল্টকে উইকেটরক্ষক লিটন দাসের ক্যাচে পরিণত করেন এই স্পিনার। ৩৫ বলে ৪টি চার ও একটি ছক্কায় ৩৮ করেন সল্ট।

এরপর দারুণ বোলিংয়ে ম্যাচে ফেরে বাংলাদেম। দ্রুত ডেভিড মালানকে (৪) ফেরান সাকিব আল হাসান। ২০ রান করা বেন ডাকেটকে বোল্ড করেন মোস্তাফিজুর রহমান। ইংলিশদের ১৭তম ওভারে চতুর্থ উইকেটের পতন হয়। এ সময় হাসান মাহমুদের বলে নাজমুল হোসেন শান্তকে ক্যাচ দেন ভয়ঙ্কর জস বাটলার। ৪২ বলে ৪টি চার ও সমান ছক্কায় ৬৭ করেন সফরকারী অধিনায়ক।

সফরকারী দল এরপর অবশ্য রানের চাকা সেভাবে সচল রাখতে পারেনি। স্যাম কারেনকে (৬) দ্বিতীয় শিকার বানান হাসান। আর আর ক্রিস ওকসকে ব্যক্তিগত এক রানে বোল্ড করেন তাসকিন আহমেদ।

বাংলাদেশ বোলাদের মধ্যে সর্বোচ্চ ২টি উইকেট পান হাসান। আর একটি করে উইকেট দখল করেন নাসুম, তাসকিন, মোস্তাফিজ ও সাকিব

আজ বৃহস্পতিবার চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে বিকেল ৩টায় খেলতে নামে দুদল। যেখানে প্রথমে ব্যাট করতে নামা ইংল্যান্ড জস বাটলারের হাফসেঞ্চুরিতে নির্ধারিত ২০ ওভার শেষে ৬ উইকেট হারিয়ে ১৫৬ রান করে। জবাবে ব্যাট করতে নেমে নাজমুল হোসেন শান্তর ফিফটিতে দারুণ জয় পায় স্বাগতিকরা। ৪ উইকেট হারিয়ে ও ১২ বল বাকি থাকতে জয়ের বন্দরে পৌঁছে যায়।

১৫৭ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে ভালো শুরু পায় বাংলাদেশ। উদ্বোধনী জুটিতে ৩.৩ ওভারের ৩৩ রান তোলেন রনি তালুকদার ও লিটন দাস। তবে চতুর্থ ওভারে আদিল রশিদের বলে বোল্ড হন দীর্ঘ দিন পর জাতীয় দলে ফেরা রনি। ১৪ বলে ৪টি চারে ২১ রান করেন তিনি। পরের ওভারেই জোফরা আর্চারের শিকার হন লিটন। ব্যক্তিগত ১২ রানে তুলে মারতে গিয়ে ক্রিস ওকসের ক্যাচ হন তিনি।  

তৃতীয় উইকেট জুটিতে ৩৯ বলে ঝড়ো ৬৫ রান তোলেন নাজমুল হোসেন শান্ত ও অভিষিক্ত তৌহিদ হৃদয়। দলীয় ১২তম ওভারে টি-টোয়েন্টি ক্যারিয়ারের তৃতীয় হাফসেঞ্চুরির দেখা পান শান্ত। তিনি ২৭ বলে ফিফটি করেন। তবে সেই ওভারেই মঈন আলীর বলে তুলে মারতে গিয়ে স্যাম কারেনকে ক্যাচ দেন হৃদয়। তিনি ১৭ বরে ২টি চার ও একটি ছক্কায় ২৪ করেন। পরের ওভারে মার্ক উডের বলে বোল্ড হন শান্ত। তিনি ৩০ বলে ৮টি চারে ৫১ রানের দারুণ ইনিংস খেলেন।

এরপর অবশ্য আর কোনো বিপদ হতে দেননি অধিনায়ক সাকিব আল হাসান ও আফিফ হোসেন। পঞ্চম উইকেট জুটিতে তারা ৩৪ বলে ৪৬ রান করে অপরাজিত থেকেই দলকে জয় পাইয়ে দেন। সাকিব ২৪ বলে ৬টি চারে ৩৪ ও আফিফ ১৫ রানে অপরাজিত থাকেন।

ইংলিশ বোলার আর্চার, রশিদ, উড ও আলী একটি করে উইকেট দখল করেন।

এর আগে টস হেরে ইংলিশরা প্রথমে ব্যাট করতে নেমে ঝড়ো শুরু পায়। উদ্বোধনী জুটিতে ১০ ওভারে ৮০ রান তোলে তারা। অবশেষে স্বাগতিকদের ব্রেক থ্রু এনে দেন নাসুম আহমেদ। দশম ওভারের শেষ বলে ওপেনার ফিল সল্টকে উইকেটরক্ষক লিটন দাসের ক্যাচে পরিণত করেন এই স্পিনার। ৩৫ বলে ৪টি চার ও একটি ছক্কায় ৩৮ করেন সল্ট।

এরপর দারুণ বোলিংয়ে ম্যাচে ফেরে বাংলাদেম। দ্রুত ডেভিড মালানকে (৪) ফেরান সাকিব আল হাসান। ২০ রান করা বেন ডাকেটকে বোল্ড করেন মোস্তাফিজুর রহমান। ইংলিশদের ১৭তম ওভারে চতুর্থ উইকেটের পতন হয়। এ সময় হাসান মাহমুদের বলে নাজমুল হোসেন শান্তকে ক্যাচ দেন ভয়ঙ্কর জস বাটলার। ৪২ বলে ৪টি চার ও সমান ছক্কায় ৬৭ করেন সফরকারী অধিনায়ক।

সফরকারী দল এরপর অবশ্য রানের চাকা সেভাবে সচল রাখতে পারেনি। স্যাম কারেনকে (৬) দ্বিতীয় শিকার বানান হাসান। আর আর ক্রিস ওকসকে ব্যক্তিগত এক রানে বোল্ড করেন তাসকিন আহমেদ।

বাংলাদেশ বোলাদের মধ্যে সর্বোচ্চ ২টি উইকেট পান হাসান। আর একটি করে উইকেট দখল করেন নাসুম, তাসকিন, মোস্তাফিজ ও সাকিব

আরও খবর

Sponsered content

Powered by