দেশজুড়ে

রায়পুরে পানিবন্দী দরিদ্র কেউ অনাহারে থাকবে না – ড.আশ্রাফুল আলম

  প্রতিনিধি ২৭ আগস্ট ২০২৪ , ৩:৩৮:৩১ প্রিন্ট সংস্করণ

রায়পুরে পানিবন্দী দরিদ্র কেউ অনাহারে থাকবে না - ড.আশ্রাফুল আলম

লক্ষ্মীপুরের রায়পুর পৌর শহরে টানা বৃষ্টিতে গৃহবন্দী ও পানিবন্দী হয়ে পড়েছে পৌরসভার ৯ ওয়ার্ডের হাজার হাজার জনসাধারণ। প্রতিদিন পৌরসভায় ২ হাজার লোকের দু’বেলা তৈরী খাবার বিতরণ করছেন জাতীয়তাবাদি কৃষক দলের কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সহ-প্রচার সম্পাদক ড.আশ্রাফুল আলম জিমি। 

গত কয়েক দিনের টানা বর্ষনে গৃহবন্দী হয়েছে পড়েছে দৈনিক খেটে খাওয়া মানুষ। করো ঘরে হাঁটু পানি আবার কোন বাড়ীতে কোমর সমান পানি। রাস্তায়ও পানি থাকার কারনে হচ্ছে চলাচলের ব্যঘাত। ঘরে পানি থাকার কারনে চাল,ডাল থাকা সত্বেও তৈরি করতে পারছেনা খাবার। ফলে খেয়ে না খেয়ে, অর্ধাহারে অনাহারে দিন কাটাচ্ছে খেটে খাওয়া মানুষ। এতে বিপদে পড়েছে বাচ্চা ও বৃদ্ধরা। নিন্মবিত্ত ও মধ্যবৃত্ত থেকে শুরু করে সবাই মানবেতর জীবনযাপন করছে। এই সময়ে মনবতার ফেরিওয়ালা হয়ে এসেছেন ড.আশ্রাফুল আলম জিমি।  গত ২৩’ই আগষ্ট থেকে জাতীয়তাবাদি কৃষক দলের কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সহ-প্রচার সম্পাদক ড. আশ্রাফুল আলম জিমি তার নিজস্ব অর্থায়নে শুরু করেছে দু’বেলা ২ হাজার লোকে জন্য তৈরি খাবার বিতরণ।তৈরী খাবারের তালিকায় আছে খিচুড়ি,তেহাহি,বিরানি,ডিম,সবজি, পানিয় জল সহ অনেক কিছু।তার এই উদ্যোগে উপকৃত হয়েছে পৌরসভার সাধারণত জনগন। পৌরসভার সাধারণত জনগন বলেন, ঘরে সব কিছু থাকা সত্বেও আমরা রান্না করে খেতে পারছিনা। এ খাবার আমাদের জন্য আল্লার নেয়ামত হিসেবে এসেছে। দোয়া করি আল্লাহ যেন তাকে মানুষের আরো বেশি সেবা করা তৌফিক দান করেন। 

ড.আশ্রাফুল আলম জিমি বলেন,আমার বাবা মরহুম বদরুল আলম জিন্না সাহেবকে দেখেছি এলাকার মানুষের সুখে দুঃখে ঝাঁপিয়ে পড়তেন। আমি উনার কাছ থেকে মানবসেবা শিখেছি। আমিও আমার বাবার মত মানবতার সেবায় নিজেকে বিলিয়ে দিতে চাই। আমি থাকতে পৌরসভার কোন বন্যাত্ব ও দরিদ্র লোক কে অনাহারী থাকতে দেবোনা।আপনারা আমার জন্য দোয়া করবেন। আমিও যেন আমার বাবার মত সুখে দুঃখে আপনাদের পাশে থাকতে পরি। 

আরও খবর

Sponsered content