ঢাকা

বালিয়াকান্দি-কালুখালী বন্যানিয়ন্ত্রণ সড়কে ভয়াবহ ভাঙন যানবাহন চলাচল কার্যত বন্ধ

  প্রতিনিধি ১২ জানুয়ারি ২০২১ , ৪:৫৯:২৭ প্রিন্ট সংস্করণ

রাজবাড়ী প্রতিনিধিঃ

গড়াই নদী ঘেঁসে যাওয়া বালিয়াকান্দি-কালুখালী বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাধে নদী ভাঙনে ৩হাজার পরিবার সর্বস্বান্ত হয়ে পড়েছে। বালিয়াকান্দির সাওরাইল ইউনিয়নের ঘাটরা এলাকায় এবং কালুখালী ইউনিয়নের নাড়ুয়া ইউয়িনের লাড়িবাড়ি,পাতুরিয়া হাটবাড়িয়া সহ প্রায় ১০টি গ্রামের মানুষ ও যানবাহন চলচল কার্যত বন্ধ রয়েছে। রবিবার সরেজমিন এলকা ঘুলে দেখা গেছে ভুক্তভোগী পবিারের কয়েকশ সদস্য নদী ভাঙনের হাত থেকে রক্ষা পেতে ভাঙন এলাকায় মিলাদ মাহফিলের আযোজন করে এবং আল্লার কাছে প্রর্থনা জানিয়ে মোনাজাত করছে। অবসরপ্রাপ্ত সেনা সদস্য আব্দুল হালিম জানান,১৫ বছর ধরে+ নদী ভাঙনের ফলে ঘাটরা এলাকার প্রায় তিনশ হেকটর জমি পার্শবর্তী মাগুরা জেলার স মধ্যে পড়েছে। ফলে ওই সকল কৃষক নদীর ওপাওে গিয়ে কোন চাষাবাদ করতে পারেেছনা। সরকারিভাবে এসকল জমির মালিকানা এই এলাকার মানুষদের বুঝিয়ে না দেওয়ায় প্রায় ফসল কাটা নিয়ে মারামারি হচ্ছে।

এলাকাবাসী জানান,গত বন্যায় ব্যাপক নদী ভাঙনে শহর রক্ষা বাঁধের ৪ স্থানে মাটি ধসে সংযোগ সড়ক গুলো বন্ধ হয়ে গেছে। এ সড়কটি পানি উন্নয়ন বোর্ডের হওয়ায় তারা মাঝে মাঝে দু‘চার বস্তা বালির ব্যাগ (জিও) ফেলে এলাকাসাবীকে সান্ত্বনা দেন। মূলত কাজের কাজ কিছুই হয়না।

ঘাটরা নামক স্থানে প্রায় ৪০ফুট গভীর হয়ে মাটি ধসে যাওয়ায় এলাকাবাসীর মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। এলাকাবাসীর অভিযোগ মাটি ধসে যাওয়ায় ওই সড়ক দিয়ে কোন যানবাহন চলাচল করতে পারছেনা। রাজবাড়ী পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী আব্দুল আহাদ বলেন, এ মুহূর্তে কোন ফান্ড নাই।নতুনভাবে টাকা বরাদ্দ না হওয়ায় ওখানে কোন কাজ করা সম্ভব হচ্ছে না। তিনি অঅরও জানান,কিছু দিন অঅগে জংগল ইউনিয়নের কুশরা, পটরা এবং ঘাটরা এলাকায় অতিরিক্ত সচিব আলম আরা বেগম এলাকা পরিদর্শন করে গেছেন। শুধু পটরা এলঅকায় কিছু টাকা বরাদ্দ হলেও ঘাটরা এলাকার জন্য কোন বরাদ্দ পাওয়া যায়নি।

আরও খবর

Sponsered content

Powered by