গত ১ ফেব্রুয়ারি সরকারিভাবে ধর্ম প্রতিমন্ত্রী সংবাদ সম্মেলন করে হজ প্যাকেজ ঘোষণা করেন। আর তার একদিন পর ২ ফেব্রুয়ারি হজ এজেন্সিস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (হাব) বেসরকারিভাবে হজ প্যাকেজ ঘোষণা করে।
এর আগে, গত ৯ জানুয়ারি সৌদি আরবে হজ চুক্তি অনুষ্ঠিত হয়। চুক্তিতে বাংলাদেশের পক্ষে ধর্ম প্রতিমন্ত্রী ফরিদুল হক খান এবং সৌদি আরবের হজ ও ওমরাহবিষয়ক মন্ত্রী ড. তৌফিক আল-রাবিয়াহ স্বাক্ষর করেন। চুক্তি অনুযায়ী নির্ধারিত কোটার বাইরে হজ টিমের (প্রশাসনিক ও মেডিক্যাল) সদস্য হিসেবে আরও ১ হাজার ২৭০ জন সৌদি আরবে যেতে পারবেন।
সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, এবার রুট টু মক্কা ইনিশিয়েটিভের আওতায় শতভাগ হজযাত্রীর ইমিগ্রেশন বাংলাদেশে সমাপ্ত হবে। হজযাত্রীদের অবশ্যই কোভিড-১৯ ভ্যাকসিনেটেড থাকতে হবে। জেদ্দা দিয়ে ৭০ শতাংশ এবং মদিনা দিয়ে ৩০ শতাংশ হজযাত্রী আসা-যাওয়া করবেন। এ ছাড়া এবার ৬৫ বছরের ওপরে বয়সীদের হজে গমনে যে নিষেধাজ্ঞা ছিল তা তুলে নেওয়া হয়েছে।
চাঁদ দেখা সাপেক্ষে আগামী ২৭ জুন সৌদি আরবে পবিত্র হজ অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে।