প্রতিনিধি ৯ নভেম্বর ২০২০ , ১১:২৯:১৩ প্রিন্ট সংস্করণ
এর আগে তিনি কারাবাখের ৯টি গ্রাম পুনরুদ্ধারের খবর দিয়েছিলেন। এসব গ্রাম ও শহর আর্মেনিয়ার নিয়ন্ত্রণে ছিল। শুশা শহর হচ্ছে কারাবাখের দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ণ শহর। গত কয়েক দিন ধরেই শহরটি ঘিরে রেখেছিল আজারবাইজানের সেনাবাহিনী।
গত ২৭ সেপ্টেম্বর থেকে আজারবাইজান ও আর্মেনিয়ার মধ্যে নাগার্নো-কারাবাখ অঞ্চলের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে ব্যাপক সংঘর্ষ শুরু হয়। দুই দেশ এ পর্যন্ত দুই বার যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হলেও স্বল্প সময়ের ব্যবধানে তা ভেঙে গেছে।
আন্তর্জাতিকভাবে নাগার্নো-কারাবাখ অঞ্চলটি আজারবাইজানের ভূখণ্ড হিসেবে স্বীকৃত। কিন্তু ১৯৯০ এর দশকে সেখানে নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করে আর্মেনিয়া। দখলীকৃত এলাকা থেকে বহু আজারি নাগরিককে বিতাড়িত করা হয় বলে অভিযোগ রয়েছে।
সেপ্টেম্বরের শেষ দিকে সংঘাত ছড়িয়ে পড়লে রাশিয়া, ফ্রান্স, যুক্তরাষ্ট্রসহ শক্তিধর রাষ্ট্রগুলো যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানায়। আজারবাইজানের আত্মরক্ষাকে সমর্থন জানিয়েছে বাকুর পাশে থাকার ঘোষণা দেয় তুরস্ক।