ফারুক হাসান বলেন, প্রধানমন্ত্রী এবং সরকারের কাছে আমরা বিশেষভাবে কৃতজ্ঞ। করোনার এই ক্রান্তিকালে রফতানিমুখী শিল্পের প্রয়োজনীয়তা বিবেচনা করে এবং দেশ ও অর্থনীতি এবং জীবন ও জীবিকা দুটোই সমন্বয়ের স্বার্থে সব রফতানিমুখী শিল্প ও কলকারখানায় উৎপাদন কার্যক্রম পরিচালনার ব্যবস্থা করা হয়েছে। এ অবস্থায় কারখানা পরিচালনার ক্ষেত্রে সরকার ঘোষিত এবং বিজিএমইএ’র দেওয়া সব নির্দেশনা অনুযায়ী স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার জন্য সদস্যদের আহ্বান জানাচ্ছি।

বিজিএমইএ সভাপতি বলেন, পোশাক শিল্পে কর্মরত সম্মুখসারির যোদ্ধাদের জন্য করোনার টিকাদান কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এজন্য সরকারের প্রতি বিশেষ করে প্রধানমন্ত্রীর প্রতি আমরা আবারও কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি। রফতানি বাণিজ্যে গতি ধরে রাখতে শ্রমিকদের শতভাগ টিকার আওতায় আনা অত্যন্ত জরুরি। শ্রমিকদের নিরাপত্তায় করোনার টিকার ব্যাপারে সহায়তা চেয়ে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) এবং ক্রেতা প্রতিষ্ঠানের কাছে আমরা আহ্বান জানিয়েছি।

উল্লেখ্য, শুক্রবার (৩০ জুলাই) বিকেলে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের উপ-সচিব মো. রেজাউল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়, ১ আগস্ট (রোববার) থেকে গার্মেন্টসসহ রফতানিমুখী শিল্প-কারখানা স্বাস্থ্যবিধি মেনে খোলা থাকবে।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় ১ আগস্ট (রোববার) সকাল ৬টা থেকে রফতানিমুখী সব শিল্প-কারখানা বিধিনিষেধের আওতাবহির্ভূত রাখা হলো।