প্রতিনিধি ১০ ফেব্রুয়ারি ২০২১ , ৬:৪৪:৩০ প্রিন্ট সংস্করণ
বুধবার (১০ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে ওই মামলায় জামিন নিতে আসলে তাদের জেল হাজতে পাঠানো হয়। তারা হচ্ছেন সাবেক নির্বাহী প্রকৌশলী আখতার হোসেন ও সহকারী প্রকৌশলী কাওসার আলম।
মামলায় অভিযোগে বলা হয়েছে, রংপুর এলজিইডির অধীনে প্রায় ৭ কোটি টাকা প্রাক্কলিত মূল্যের দুটি টেন্ডারে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান রবিউল আলম বুলবুল সর্বনিম্ন দরপত্রদাতা বিবেচিত হন। কিন্তু তারপরও অভিযুক্ত দুই প্রকৌশলী ঘুষ হিসাবে তার কাছে দুই শতাংশ হারে ১৫ লাখ টাকা দাবি করেন। দাবিকৃত টাকা না দেয়ায় অন্য একটি ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানকে কার্যাদেশ দেন। এতে সরকারের এক কোটি ২৬ লাখ টাকা ক্ষতি হয়।
সংক্ষুব্ধ ঠিকাদার রবিউল আলম এ ব্যাপারে একটি মামলা দায়ের করলে আদালত মামলাটি তদন্ত করতে দুদকের রংপুরস্থ্ সমন্বিত জেলা কার্যালয়কে তদন্তের নির্দেশ দেন। তদন্ত শেষে দুদক সম্প্রতি দণ্ডবিধি আইনের ১৬১/১৬৬/৪০৯ ধারা ও দুদক আইনের ৫(২) ধারায় দুই প্রকৌশলীসহ ৪ জনের বিরুদ্ধে আদালতে একটি চার্জশিট দেয়।
এই মামলায় জামিন নিতে এলে জামিনের আবেদন না মঞ্জুর করে তাদের জেলহাজতে পাঠান ওই আদালতের বিচারক মোহাম্মদ শাহেনুর।