ময়মনসিংহ

বকশীগঞ্জ পৌরসভার মেয়র নজরুল ইসলাম সওদাগরের কিছু কথা

  প্রতিনিধি ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ , ৩:৩৩:১৮ প্রিন্ট সংস্করণ

বকশীগঞ্জ পৌরসভার মেয়র নজরুল ইসলাম সওদাগরের কিছু কথা

প্রিয় বকশীগঞ্জ পৌরবাসী,

আসসালামু আলাইকুম। অন্যান্য সকল জাতিগোষ্ঠী ধর্মাবলম্বী সবার প্রতি রইলো শ্রদ্ধা ভালবাসা ও শুভকামনা। আমি অনেক সৌভাগ্যবান আপনাদের মহা মূল্যবান ভোট আমাকে দিয়ে এই বকশীগঞ্জ পৌরসভার প্রথম মেয়র নির্বাচিত করেছেন। তার জন্য আমি সকল পৌরবাসীর প্রতি চির কৃতজ্ঞ। একজন একনিষ্ঠ খাদেম বা সেবক হিসেবে পৌরবাসীর কল্যাণে কাজ করার ব্রত নিয়ে আমি আমার দায়িত্ব পালন শুরু করি।

প্রিয় বকশীগঞ্জ পৌরবাসী, আজ কিছু কথা না বললেই নয়, আপনারা জানেন আমার দায়িত্ব পালনের শুরুতেই নানা প্রতিকূলতা এবং অনেক বাধা বিপত্তির সম্মুখীন আমাকে হতে হয়েছে। ২০১৩ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে বকশীগঞ্জ পৌরসভা গঠিত হওয়ার পর সীমানা জটিলতার কারণে দীর্ঘদিন নির্বাচন হয়নি। অবশেষে সীমানা জটিলতা নিরসন করে ২৮ ডিসেম্বর ২০১৭ সালে বকশীগঞ্জ পৌরসভার ভোট গ্রহণের তারিখ নির্ধারণ করে নির্বাচন কমিশন। নির্বাচনী তফশিল ঘোষণার পর পৌরবাসী সবার মাঝে ব্যাপক প্রাণচাঞ্চল্য উৎসাহ উদ্দীপনা জাগে একটি নতুন পৌরসভার প্রথম মেয়র নির্বাচিত করার সুযোগ এসেছে বলে।

অত্যন্ত সুন্দর সুশৃঙ্খল সুষ্ঠুভাবে শান্তিপূর্ণ পরিবেশে ২৮ ডিসেম্বর ২০১৭ বৃহস্পতিবার বকশীগঞ্জ পৌরসভার প্রথম নির্বাচনের ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। সব কেন্দ্রেই ভোটগ্রহণ শান্তিপূর্ণভাবে চলছিলো তবে মালিরচর হাজীপাড়া মহিলা বুথে অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনার জন্য ঐ কেন্দ্রের ভোটগ্রহণ স্থগিত করা হয়। বাকী অন্যান্য কেন্দ্রের ফলাফলে আমি আপনাদের দোয়া ভালবাসা সমর্থনে বিপুল ভোটে এগিয়ে থাকি।

প্রিয় পৌরবাসী,পরাজিত প্রার্থীরা একটি অবাধ সুষ্ঠু নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ ও আপনাদের সুচিন্তিত ভোট প্রদানকে অসম্মান অশ্রদ্ধা করে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়। জনগণের রায় তাদের পক্ষে না থাকায় স্থগিত কেন্দ্রের পুনর্নির্বাচন ঠেকাতে পরাজিত প্রার্থীরা হাইকোর্টে রিট করে দীর্ঘ ১৪ মাস নবগঠিত বকশীগঞ্জ পৌরসভার উন্নয়ন অগ্রযাত্রা থামিয়ে রাখে।প্রিয় এলাকাবাসী, আপনাদের দোয়া ভালবাসা নিয়ে ১৪ মাস পর স্থগিত কেন্দ্রের পুনঃনির্বাচনে আমি বিপুল ভোটে বিজয়ী হয়ে শপথ নিয়ে ২০১৯ সালের মার্চের ৩ তারিখ থেকে আনুষ্ঠানিক ভাবে মেয়রের দায়িত্ব পালন শুরু করি।

নগর পিতা বা শাসক নয়, নবগঠিত “গ” শ্রেণি ভুক্ত বকশীগঞ্জ পৌরসভার সার্বিক উন্নয়নে দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা গ্রহণ করে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার স্লোগান “গ্রাম হবে শহর” এই চিন্তা-চেতনাকে বুকে ধারণ করে আমি প্রথম দিন থেকেই কাজ শুরু করি। একটি “গ” শ্রেণীর পৌরসভাকে যত দ্রুত সম্ভব “খ” শ্রেণীতে উন্নীত করা যায়। আধুনিক-পরিচ্ছন্ন, মাদকমুক্ত ও নামমাত্র পৌরকর/ট্যাক্সের মাধ্যমে কিভাবে পৌরবাসী ও শহর উন্নয়ন করা যায় আমি সবাইকে সাথে নিয়ে একজন নগণ্য খাদেম হয়ে দিবা-রাত্রী কাজ করে যাচ্ছি।প্রিয় পৌরবাসী, দায়িত্ব গ্রহণের কয়েকমাস পর ২০১৯ সালের জুলাই মাসের মাঝামাঝি সময়ে বন্যা শুরু হয়।

হঠাৎ করে বন্যা হওয়ায় পৌর শহরে আশেপাশের অনেক ঘরবাড়ি, রাস্তাঘাট ভীষণ ক্ষতিগ্রস্ত হয়, সাধারণ মানুষ অনেক ভোগান্তিতে পরে যান। আপনাদের নিশ্চয়ই মনে আছে আমার পৌর কার্যালয়ের সামনের রাস্তায় একহাঁটু পানি ছিলো। হাইস্কুল মাঠ তলিয়ে পানি ছিলো পোস্ট অফিসের সামনের রাস্তা পর্যন্ত। কাগমারীপাড়া, পশ্চিমপাড়া, মেষেরচর পূর্বপাড়া, মেষেরচর, মোদকপাড়া, নামাপাড়া, চন্দেরবন-তিনানিপাড়া, উত্তর বাজার, নয়াপাড়া, মালিরচর মন্ডলপাড়া, হাজিপাড়াসহ বকশীগঞ্জ পৌরসভার বিভিন্ন জায়গায় বন্যার পানি ঢুকে জনজীবন বিপর্যস্ত হয়েছিলো।

আমি সদ্য নির্বাচিত মেয়র হয়েও সবরকম সাহায্য সহযোগিতা নিয়ে বন্যার্তদের পাশে থেকেছি।সুপ্রিয় পৌরবাসী, সদ্য প্রতিষ্ঠিত একটি পৌরসভার দায়িত্ব নিয়ে শুরুতেই আমি দুটি প্রাকৃতিক দুর্যোগের মুখোমুখি হই, এদিক থেকেও হয়তো আমিই একমাত্র প্রথম মেয়র যে মহান আল্লাহ তাআলা দুটি বড় বিপর্যয় দিয়ে আমার ধৈর্যের পরীক্ষা নিয়েছেন। ২০২০ সালের ২৪ মার্চ করোনা মহামারির কারণে পুরো বাংলাদেশে লকডাউন ঘোষণা করা হয়, যদিও পৃথিবীর অন্যান্য দেশ আরো আগেই লকডাউন ঘোষণার মাধ্যমে পুরো বিশ্বের জীবনযাত্রা স্থবির হয়ে ছিলো। আমি জীবনের ঝুঁকি নিয়ে করোনা মহামারির সময়ে পৌরবাসীর কল্যাণে দিনরাত কাজ করে গেছি।

ভেবে দেখুন, একটি নতুন পৌরসভা, যার আয়ের প্রধান খাত হচ্ছে বিভিন্ন টোল আদায়, পৌরকর, এসব আদায়ের মাধ্যমেই পৌরসভার বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজ করা হয়, কিন্তু শুরুতেই বন্যার ধাক্কা ও তারপর দুই বছর করোনা মহামারির কারণে আমি কোন কিছুই ঠিকভাবে শুরু করতে পারিনি, তবে আল্লাহর রহমতে ও পৌরবাসীর দোয়া ভালোবাসায় অনেকের ঘরে ঘরে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের জন্য ত্রাণ ও করোনা মহামারির সময়ে পৌর সেচ্ছাসেবক কমিটি গঠন করে মাস্ক ও বিভিন্ন সুরক্ষা সামগ্রী নিয়ে নিজে মাঠে ময়দানে উপস্থিত থেকে ঘরে ঘরে চাল-ডাল, কাঁচাবাজারসহ নিত্যপণ্য পৌঁছে দেওয়ার চেষ্টা করেছি।

করোনায় মৃত ব্যক্তিদের দাফন কাফনের ব্যবস্থা করেছি। আপনাদের বিবেকের কাছে আমার প্রশ্ন একটু চোখ বন্ধ করে ভেবে বলুন ঐ মহা দুর্যোগের সময় তখন কে কোথায় ছিলো? আজ অনেকেই আমার পৌরসভার উন্নয়নের স্বার্থে বৈধ টোল আদায়কে অবৈধ বলছে, অথচ যাত্রী হয়রানি নিয়ে এদের কোন মাথাব্যথা নেই, প্রতিবছর ইদ এলেই অবৈধভাবে যাত্রীদের কাছ থেকে বাড়তি ভাড়া (যা দ্বিগুণ বা তিনগুণও হতে পারে) আদায়কে এরা অবৈধ মনে করে না, কেননা সেই অবৈধ চাঁদার ভাগ তাদের পকেটে যায়। প্রিয় পৌরবাসী, আল্লাহর রহমতে আমি যদি আবার মেয়র হই এই অবৈধ চাঁদাবাজি বন্ধ করবো এবং কোন প্রকার যাত্রী হয়রানি আমি বকশীগঞ্জের মাটিতে হতে দেবো না ইনশাআল্লাহ।

সিএনজি, অটোরিকশা, অটোভ্যান, ভ্যান ইত্যাদি গাড়ির ক্ষেত্রে “কিলোমিটার প্রতি ভাড়া নির্ধারণ” করে দিয়ে নজরদারি বাড়াবো এবং যানজট নিরসনে পৌর শহরের গুরুত্বপূর্ণ মোড়ে ট্র্যাফিক সিগন্যাল বসাবো। শব্দদূষণ রোধে কার্যকরী ব্যবস্থা নেবো। স্মার্ট পৌরসেবার নিমিত্তে “হ্যালো মেয়র” সার্ভিস চালু করবো, যাতে পৌরবাসী সকল অভিযোগ এই “হ্যালো মেয়র” সার্ভিসের মাধ্যমে সরাসরি মেয়রকে জানাতে ও বলতে পারে।প্রিয় বকশীগঞ্জ পৌরবাসী, মানুষ ভুল-ত্রুটির ঊর্ধ্বে নয়, আমারও হয়তো অনেক ত্রুটিবিচ্যুতি থাকতে পারে, আর একসঙ্গে সবাইকে খুশি করা আমি কেনো কারো পক্ষেই সম্ভব না, আমি সরকারিভাবে যা পেয়েছি তা সবার মাঝে বিলিয়ে দেবার চেষ্টা করেছি, হয়তো এক্ষেত্রে অনেক সময় হিসেবে ভুল হয়ে যায়, জিনিস থাকে অল্প কাকে রেখে কাকে দেই! তবুও আমি দিয়েছি হয়তো আপনি পাননি কিন্তু আপনার মতো পৌরবাসীর অন্য কেউ পেয়েছে।

তারপরও আমি আমার ভুলের জন্য ক্ষমাপ্রার্থী, আপনারা আমার ভুলত্রুটি ক্ষমা করে দিয়ে আরেকবার সুযোগ দিন এবার সব নতুন করে যাচাই বাছাই করে যারা পাওয়ার যোগ্য কেবল তাদের মাঝেই সবকিছু বিলি বণ্টন করবো। প্রিয় পৌরবাসী, আমি নিজের ঢোল নিজে পিটাতে চাইনা, দুঃস্থ ও অসহায়-গরিব দুঃখী যে যখন আমার কাছে সাহায্য সহযোগিতার জন্য এসেছে আমি কাউকেই খালি হাতে ফিরিয়ে দেয়নি, ওয়াজ মাহফিল মসজিদ মাদ্রাসার অনুদানের জন্য যারাই এসেছে তাদের সবাইকে আমি যথাসাধ্য অনুদান দিয়েছি, হিন্দুদের পূজাপার্বণ ও মন্দিরেও আর্থিক অনুদান দিয়েছি, চিকিৎসার জন্য যারা আমার কাছে এসেছে একটু খোঁজ নিয়ে দেখুন আমি কাউকেই নিরাশ করিনি, বিচার শালিসিতে আমি সম্পূর্ণ নিরপেক্ষ থাকার চেষ্টা করেছি এবং কাউকে অহেতুক মামলা মোকদ্দমায় জরাতে দেইনি।

পবিত্র রমজান মাসব্যাপী পথচারীসহ গরিব-দুঃখীর জন্য ইফতারির ব্যবস্থা করেছি, তীব্র শীতে অনেকেই যখন ঘুমে আচ্ছন্ন তখন আমি রাত জেগে অসহায়দের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ করেছি। আজ আমি আপনাদের কথা দিচ্ছি আমার এই সেবামূলক কাজ আমি যতদিন জীবিত আছি ততদিন পর্যন্ত করে যাবো ইনশাল্লাহ। একটি আধুনিক মডেল সবুজ নগর গড়ে তোলার জন্য আমি শুরু থেকেই নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছি, পৌরসভার সকল গুরুত্বপূর্ণ রাস্তা পাকা করা হয়েছে, পৌরসভার আনাচেকানাচে গ্রামের ভিতরে যে সকল কাচা সড়ক এখনো আছে সেগুলোকেও অতি শীঘ্রই পাকা করা হবে ইনশাল্লাহ। সড়ক বাতি (সোলার) ইতোমধ্যে অনেক রাস্তায় স্থাপন করা হয়েছে এবং পর্যায়ক্রমে পৌর এলাকার সব রাস্তায় সড়ক বাতি দেয়া হবে।

অনেক আগে গোয়ালগাঁও জেলখানা রোডে আমি নিজ উদ্যোগে অনেকগুলো নারিকেল চারা রোপণ করেছিলাম, আজ সেই স্থানে গেলে পাখি ডাকা ছায়া ঢাকা নির্মল স্নিগ্ধ পরিবেশ দেখে এখন সবার মাঝে ভীষণ ভালো লাগা প্রশান্তি অনুভূত হয়। আমার ইচ্ছে আগামীতে পৌরসভার সকল ফাঁকা রাস্তায় গাছ লাগিয়ে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য সবুজ পৌর শহর গড়ে তোলে সমগ্র বাংলাদেশে বকশীগঞ্জকে একটি মডেল স্মার্ট পৌরসভা হিসেবে ফুঁটিয়ে তোলা।

প্রিয় পৌরবাসী, আপনারা জেনে খুশি হবেন বকশীগঞ্জ পৌরসভাকে “খ” শ্রেণীতে উন্নীত করার ৯৯% কাজ সম্পন্ন হয়ে আছে। জলাবদ্ধতা নিরসনে পৌর শহরের ড্রেনের কাজ প্রায় শেষ হওয়ার পথে। চুরি ডাকাতি ও বিভিন্ন অপকর্ম রোধে বকশীগঞ্জ পৌর এলাকার গুরুত্বপূর্ণ মোড়গুলোতে সিসি ক্যামেরা স্থাপনের মাধ্যমে নজরদারির ব্যবস্থা করা হয়েছে, ইতোমধ্যে যার সুফল পেয়েছেন পৌরবাসী।প্রিয় পৌরবাসী, এবারও মেয়র পদে আমার নির্বাচনী প্রতীক “জগ”। তাই আপনাদের মহামূল্যবান ভোটখানা আমার জগ মার্কায় প্রদান করে আমাকে আরেকবার নির্বাচিত করুন এবং পৌরসভার অসমাপ্ত সকল উন্নয়ন কাজ সম্পন্ন করার সুযোগ দিন।

আপনাদের দোয়া ভালবাসা ও সমর্থনে আমি আবার মেয়র নির্বাচিত হলে দেওয়ানগঞ্জ-বকশীগঞ্জ বাসীর নয়নের মণি জনবান্ধব সংসদ সদস্য সর্বজন শ্রদ্ধেয় নূর মোহম্মদ সাহেবের দিক নির্দেশনায় সবাইকে সাথে নিয়ে একটি সুখী সমৃদ্ধি আধুনিক সুন্দর মডেল প্রথম শ্রেণীর বকশীগঞ্জ পৌরসভা গড়ে তুলব ইনশাল্লাহ। যে নগরে থাকবে শিশু কিশোরদের চিত্ত-বিনোদনের জন্য পৌরপার্ক, মিনি স্টেডিয়াম, পৌর সুপার মার্কেট, ফুটপাতের ব্যবসায়ীদের জন্য আলাদাভাবে হকার্স মার্কেট, স্বতন্ত্র আধুনিক পৌরভবন, পৌরবাসীর বিয়েশাদি-গায়ে হলুদ-সুন্নতে খাতনা ইত্যাদি সামাজিক অনুষ্ঠান পালনের জন্য অত্যাধুনিক পৌর কমিউনিটি সেন্টার নির্মাণের উদ্যোগ গ্রহণ করবো।

নিত্যপণ্য ও বিভিন্ন দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি রোধে পৌরসভার নিজ উদ্যোগে বাজার মনিটরিং করা, বাল্যবিবাহ প্রতিরোধ, মাদকমুক্ত পৌর শহর, শতভাগ নাগরিক সেবা নিশ্চিত করণ, টিসিবি কার্ড, বয়স্ক ভাতা, বিধবা ভাতা, গর্ভকালীন মাতৃত্বকালীন ভাতা, প্রতিবন্ধী ভাতা, সকল নাগরিকের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করে সকল বিষয়ে যথাযথ পদক্ষেপ নিয়ে জননেত্রী মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার আস্থাভাজন সংসদ সদস্য,উন্নয়ন অগ্রযাত্রার নতুন মহানায়ক, সবার খুব কাছের মানুষ, জনবান্ধব, কর্মীবান্ধব, ত্যাগী জননেতা নূর মোহম্মদ সাহেবের দেওয়ানগঞ্জ-বকশীগঞ্জের সকল উন্নয়নমূলক কাজে সবার আগে বকশীগঞ্জ পৌরসভার উন্নয়ন অগ্রগতির ধারা অব্যাহত রাখতে তার প্রতি থাকবে আমার আকুল ও সবিনয় অনুরোধ।

পরিশেষে আমার প্রিয় পৌরবাসীর প্রতি আবারও বিনীত অনুরোধ দাবি জানিয়ে আমার সকল ভুলত্রুটি ক্ষমা করে দিয়ে আরেকবার মেয়র পদে আমার জগ মার্কায় ভোট ভিক্ষা চেয়ে এবং সকলের সুস্বাস্থ্য কামনা করে বিদায় নিলাম, সবাই ভালো থাকবেন ও আল্লাহর ওয়াস্তে আমার জগ মার্কায় সবাই একটি করে ভোট দিয়ে আমাকে জয়যুক্ত করবেন, আমি নগণ্য খাদেম হয়ে সারাজীবন আপনাদের সেবা করে যাবো ইনশাল্লাহ।

আরও খবর

Sponsered content

Powered by