কিছু শিল্প-কারখানা খুলে দেওয়া হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘অন্যান্য কারখানাও আমরা খুলে দেওয়ার জন্য সিদ্ধান্ত নিয়েছি। ১১ তারিখ থেকে দোকানপাট, যানবাহনও চলবে। তবে সব একত্রে না। আমরা লোকাল অ্যাডমিনিস্ট্রেটরকে জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে অনুরোধ করবো, বাই রোটেশনে যাতে চলে।’
উদাহরণ দিয়ে মন্ত্রী বলেন, ‘মনে করেন, গাজীপুর থেকে ১০০ গাড়ি প্রতিদিন ঢাকায় আসে। ১০০ না, ৩০টি আসুক বা ৫০টি আসুক। আজ এগুলো যাবে তো কাল অন্যগুলো যাবে। এরকম তারা নির্ধারণ করে দেবেন। শ্রমিক, পরিবহন নেতা এবং পরিবহনর মালিকদের সঙ্গে কথা বলে এগুলো বাস্তবায়ন করা হবে।’
‘লঞ্চ, স্টিমার, রেল আছে, সেগুলোও চলবে। কিন্তু অতীতে যে পরিমাণে চলেছিল, সে পরিমাণ না চলে সীমিত আকারে…। কর্তৃপক্ষ সেগুলো নির্ধারণ করে জনগণকে অবহিত করবেন। যেমন রেল হয়তো ১০টা চলতো, এখন ৫টা চলবে। কোনটা কখন ছাড়বে এবং কিভাবে যাবে, এগুলো স্ব স্ব মন্ত্রণালয় ও ডিপার্টমেন্ট জনগণকে অবহিত করবে।’
এদিকে সবকিছু খুলে দেওয়ার ঘোষণা আসলেও এর সঙ্গে শর্ত জুড়ে দিয়েছে সরকার। ১৮ বছরের ঊর্ধ্বে যারা টিকা নিয়েছেন, শুধুমাত্র তারাই ঘর থেকে হতে পারবেন। টিকা নেওয়ায় ব্যতীত কেউ মুভমেন্ট করলে তাকে শাস্তির মুখোমুখি হতে হবে।