প্রতিনিধি ৪ মে ২০২১ , ৮:৩২:০৬ প্রিন্ট সংস্করণ
জানা যায়, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভিডিও ছড়িয়ে পড়ার পর বংশাল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার (ওসি) নেতৃত্বে পুলিশের একটি টিম অভিযুক্ত ব্যক্তিকে আটক করে।
জিজ্ঞাসাবাদে আরও জানা যায়, অভিযুক্ত লোকটির নাম সুলতান আহমেদ। তিনি সেই এলাকায় স্থানীয় বাড়িওয়ালা এবং প্রভাবশালী। তার বিরুদ্ধে উপযুক্ত আইনি পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে বলে জানায় পুলিশ।
ভিডিওটি কে বা কারা সর্বপ্রথম সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পোস্ট করে তা জানা না গেলেও একাধিক ফেসবুক আইডি থেকে পোস্ট করার পর তা নিয়ে আলোচনা শুরু হয় ফেসবুকে।
অনলাইনে নাগরিকরা ভিডিওটির নিচে নানাবিধ কমেন্ট করেন। যেখানে ফুটে উঠেছে সামাজিক শ্রেণীবিদ্বেষের প্রতি চরম ক্ষোভ। পলাশ মাহমুদ নামে একজন ফেসবুকে ভিডিওটি পোস্ট করে লিখেন- ‘লোকটি কি বেঁচে আছেন? রোজার মধ্যে এ কেমন নির্মমতা? গরিবের ওপর ধনীর ক্ষমতা দেখানো, দুর্বলের ওপর সবলের অত্যাচার; এভাবে কতদিন চলবে?’
কাজী শামীম হাসান নামে একজন লিখেন, ‘সবাই ভাবতেছিল লোকটা স্থানীয় নেতা। প্রতিবাদ করে আবার কোন বিপদে পড়ে। মানুষ প্রতিবাদ করতে ভয় পায় এখন, কারণ, খুব বড় ধরনের কিছু না হলে প্রতিবাদকারীর ই বিপদ হয়। এর কারণ, আইনের শাসনের অভাব।’
এমডি নাজমুল মিয়া লিখেন, ‘পুলিশ ভাইদের কে অনুরোধ করিতেছি যে, এই গরিবের ঘায়ে হাত তুলেছে, তাদেরকে, আইনের আওতায় আনা হোক।’