দেশজুড়ে

মিরসরাইতে ঝুঁকি বাড়াচ্ছে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা

  প্রতিনিধি ২০ এপ্রিল ২০২০ , ৫:৩৫:০২ প্রিন্ট সংস্করণ

মিরসরাই (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি : মিরসরাইতে করোনা ভাইরাসের প্রকোপ বিস্তারের ঝুকি বাড়াচ্ছে ব্যাপরোয় নিয়ন্ত্রণহীন ব্যাটারি চালিত খানেক অটো রিক্সা মহাসড়কে কোন প্রকার গণ পরিবহন না থাকায় এই তিন চাকার বাহনটি মানুষের এক মাত্র মূল্যবান পরিবাহনে পরিণত হয়েছে স্বভাবিকের চেয়ে অধিক ভাড়ায় উপজেলার পড়া মহল্লা থেকে শুরু করে হাট বাজার মহা সড়ক মেঠো পথ সর্বত্রই দাপড়িয়ে বেড়াচ্ছে এই বাহন টি ফলে এক এলাকার মানুষ অন্য এলাকায় অনায়াসে যাতায়াত করছে

বলতে গেলে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত এলাকা এখনো সুরক্ষিত রয়েছে এমন এলাকার মধ্যে চলাচল সংযোগ চালাচছে ফলে উপজেলার সর্বত্রই এই ভাইরাস ছড়াতে অটোরিক্সা গুলো বিপদজনক ভূমিকা রাখছে খাদ্যা অভাবের কথা বলেলেও দেখা যায়,ত্রাণ পাওয়ার পরও মিরসরাই উপজেলার বিভিন্নস্থানে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা চালকরা যাত্রী নিয়ে চলাচল করছে এতে করে করোনাভাইরাস ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে ইতোমধ্যে উপজেলার খইয়াছড়া ইউনিয়নে প্রথম করোনা রোগী শনাক্ত হয়েছে সাধারণ মানুষের মধ্যে আতঙ্ক দেখা দিলেও নির্দেশনা মানছে না কেউই

সোমবার (২০ এপ্রিল) সকালে দেখা গেছে, উপজেলার বিভিন্ন সড়কে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা বাধাহীনভাবে চলাচল করছে বিভিন্ন সড়কের সম্মুখে, মোড়ে চালকরা ভিড় করে যাত্রীর অপেক্ষায় এসব অটোরিকশা যাত্রী নিয়ে উপজেলার এক এলাকা থেকে অন্য এলাকায় দাপিয়ে বেড়াচ্ছে এতে সামাজিক দূরত্ব¡ মানা হচ্ছে না প্রশাসনের কঠোর নজরদারি স্বত্তেও এমন দৃশ্যও দেখা মিলছে কাজ বন্ধ থাকায় ত্রাণ দেয়া হচ্ছে তারপরও আপনারা কেনো ঘর থেকে বের হচ্ছেন এমন প্রশ্নে অটোরিকশা চালকরা জানায়, আমরা এখানে অনেকজন রিকশাচালক ত্রাণ সবাই পায়নি বাধ্য হয়ে রাস্তায় নেমেছি

ত্রাণপ্রাপ্ত রিকশাচালক বাবুল জানান,আমি ইউএনও স্যার থেকে চাল পেয়েছি তবে আমার পরিবারের জন্য পর্যাপ্ত নয় তাই বাধ্য হয়ে নেমেছি রাস্তায় একই কথা জানালেন নুরুল আবসার, নাসির উদ্দিনসহ অন্যান্য রিকশাচালক অভিযোগ করেন,অনেকে আছেন বারবার ত্রাণ পাচ্ছেন অথচ মিরসরাইয়ে চাহিদার তুলনায় ত্রাণ অপ্রতুল এমনটাই জানিয়েছেন মিরসরাই বারইয়ারহাট পৌরসভার মেয়রদ্বয় ব্যাপারে মিরসরাই উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রুহুল আমিনের কাছে জানতে চাইলে তিনি বিষয়টি দেখছেন এমনটাই বললেন

 

 

 

 

আরও খবর

Sponsered content

Powered by