প্রতিনিধি ২ অক্টোবর ২০২৩ , ৩:৫৭:০০ প্রিন্ট সংস্করণ
যশোর জেলার কেশবপুর উপজেলার ৫ নং মঙ্গলকোট ইউনিয়নের বসুন্তিয়া গ্রামের শিশুদের বিদ্যালয়ে যাওয়ার দৃশ্য ছিলো এটি। সাঁকোটির বিষয়ে দৈনিক ভোরের দর্পণে নিউজ হওয়ার পরে সংস্কার করা হয়।
পাঁচারই সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও পাঁচারই টি এস মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৫০/৬০ জন কোমলমতি শিক্ষার্থীদের বিদ্যালয়ের যাওয়ার দৃশ্য টি ছিলো দেখে গাঁ শিউরে ওঠার মতো । অথচ দীর্ঘদিন এভাবে বিদ্যালয়ে যাচ্ছিলো বসুন্তিয়া গ্রামের এই শিক্ষার্থীরা। পাঁচারই সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক শহিদুল ইসলাম জানান, আমরা দীর্ঘদিন এই সমস্যাটি সমাধানের জন্য বিভিন্ন দপ্তরে গিয়েছি সবাই আশ্বাস দিলেও সমাধান পায়নি।
এলাকার কোমল মতি শিশুরা খুব ঝুঁকিতে থাকে বৃষ্টি সময় খুব ভয় হয় যদি কোন দূর্ঘটনা ঘটে প্রধান শিক্ষক বিশ্বের শহিদুল ইসলাম স্থায়ী সমাধান চায় একটা ব্রিজ। তিনি আরও জানান পত্রিকায় নিউজ হওয়ার পর স্থানীয় মেম্বার মোসলেম উদ্দিন গোলদার চেয়ারম্যান আবদুল কাদেরের সহযোগিতায় সংস্কার কাজ করেন।
বসুন্তিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ২য় শ্রেণির শিক্ষার্থী সুখদেব ও আয়শা খাতুন তাদের কাছে জানতে চাইলে তারা জানায় আমরা খুব ভয়ে ভয়ে স্কুলে আসি যদি পড়ে যাই আমরা একটা ব্রিজ চাই, তারা আরও জানায় তারা ভালো সাঁতার ও জানে না। শিক্ষার্থীদের অভিভাবক গন তাদের শিশুদের বিদ্যালয়ে পাঠিয়ে কঠিন দূর্চিন্তায় থাকে আতংকে থাকতো।