প্রতিনিধি ২১ ডিসেম্বর ২০২৩ , ৩:৩১:০২ প্রিন্ট সংস্করণ
কিশোরগঞ্জের হাওরের জল শুকিয়ে নবরূপে সেজেছে বিস্তৃর্ণ ফসলের মাঠ। কৃষকের মূখে আনন্দের হাসি। কোন দৈবদুর্বিপাক না ঘটলে এবার ও ভূট্রার আবাদে বাম্পার ফলন হবে।
মিঠামইন, ইটনা ও অষ্টগ্রাম ছিল দূর্গম এলাকা। পায়ে হেটেঁ চলাচল করতে হত মাইলের পর মাইল।
ভরা মৌসুমে ইন্জিন চালিত নৌকা ছাড়া গতন্তর ছিল না। জল জীবিকার একমাএ উৎস্য ছিল।
বর্তমান সরকারের শাসনামলে অল ওয়েদার রোড হওয়ায় জনসাধারণের দুর্ভোগ কমে যায়। অল্প সময়ে এ তিন উপজেলায় যাতায়াত যেন স্বপ্নাতীত।
স্হানীয় হোটেল গুলোতেও দেশী মাছের খাবারে ভোক্তাদের ভিড়।
উপজেলা পরিষদ ভবন গুলোতে আগের তূলনায় জনসাধারণ এর অংশগ্রহণ বৃদ্ধি পেয়েছে।
বিস্তৃীর্ণ হাওর জুড়ে এখন বিভিন্ন ফসলের সমারোহে ভরপুর। প্রকৃতি যেন ফসলের মাঠে হামাগুড়ি খায়।
কৃষকের মূখে প্রশান্তির হাসি দেখেও ভাল লাগে।